
জাহিদুর রহমান
নরসিংদী জেলা প্রতিনিধি,
জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অভিনেত্রী রোকেয়া সুলতানা কেয়া চৌধুরী একজন বিএনপি ও সাংস্কৃতিক মনা নিবেদিত নেত্রী।
জিয়া সাংস্কৃতিক (সংগঠন) জিসাসের প্রতিষ্ঠা সভাপতি মরহুম রানা সাহেব মারা যাওয়ার পর এই সংগঠনকে টিকিয়ে রেখেছেন তিনি এবং সারা বাংলাদেশ সংগঠনকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করেছেন তিনি। বিএনপির সহযোগী সংগঠন হিসাবে কেন্দ্রীয় ঘোষিত সকল কর্মসূচিতে জিসাসের নেতাকর্মীদেরকে নিয়ে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি।
সাংস্কৃতিক সংগঠনের শিল্পীদেরকে জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সারা বাংলাদেশ সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন তিনি।
জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রানা সাহেব মারা যাওয়ার পর নাহিদ গুলনাহার ইভা নিজেকে সভাপতি দাবি করেন তিনি কিন্তু জিসাস সংগঠনের সকলের মতামত নিয়ে একক সিদ্ধান্ত মোতাবেক নিজকে সভাপতি হিসাবে জিসাসে কার্যক্রম শুরু করে নাহিদ গুলনাহার ইভা এবং পাদ পদবি দেওয়া নামে বিভিন্ন অনিয়মে জড়িয়ে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেন তিনি এবং সিয়াম নামে এক ছেলেকে গোপনে বিয়ে করে তিনি। এসব কার্যক্রমে জন্য জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির থেকে বহিষ্কার করা হয় নাহিদ গুলনাহার ইভাকে। কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র নেতাদের সিদ্ধান্তে জিসাস আবার পূর্ণগঠন করে সকলের উপস্থিতি মাধ্যমে সিদ্ধান্ত মোতাবেক অভিনেত্রী রোকেয়া সুলতানা কেয়া চৌধুরীকে সভাপতি ও হেলাল উদ্দিনকে সাধারণ সম্পাদক করে জিসাস নতুন করে সমগ্র বাংলাদেশ পূর্ণগঠন করা হয়েছে। বিএনপির সহযোগী সংগঠন হিসেবে সারা বাংলাদেশ জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন জিসাসের পরিচিতি লাভ করে। এখন কিছু নব্য বিএনপি ও পুরনো অপকর্মে জড়িত থাকা আওয়ামী দূসর বিভিন্ন কায়দা কৌশল অবলম্বন করে জিসাসকে ভাঙ্গনে অপচেষ্টা করছে। নাহিদ গুলনাহার ইভা তাদের সাথে সরাসরি জড়িত।
জামালপুর-৫ আসনে তার ছোট বোন জানা চৌধুরী (কারিনা)আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী ছিলেন।
এবং নিজেকে পূণরায় সভাপতি দাবি করছেন।বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি অভিনেত্রী রোকেয়া সুলতানা কেয়া ও হেলাল উদ্দিন হেলালকে নিয়ে যারা বিভিন্ন অপচেষ্টা লিপ্ত হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া জন্য অনুরোধ রইলো।