রবিবার, ডিসেম্বর ৮, ২০২৪

ডেস্ক রিপোর্ট

ডেস্ক রিপোর্ট এর কিছু লেখা পড়ুন

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ উপ হায় কমিশনের হামলা প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল।

এইচ এম আমজাদ হোসেন মোল্লা মঙ্গলবার দুপুরে ৩ ঘটিকার সময় বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটের সম্মুখে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ উপ হায়কমিশনে হামলা ও বাংলাদেশ বিরোধী ভারতীয় উস্কানীর প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

Read More »

আখাউড়া থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত ১ আসামী গ্রেফতার।

স্টাফ রিপোর্টার :শামিম আহমেদ আখাউড়া থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গত ০২ -১২-২০২৪ ইং রোজ সোমবার মো: সাজু মিয়া নামে এক আসামীকে গ্রেফতার করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপার(অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) জনাব মোহাম্মদ জাবেদুর রহমান মহোদয়ের নির্দেশে, সহকারী পুলিশ সুপার জনাব মোঃ দেলোয়ার হোসেন, কসবা সার্কেল মহোদয়ের দিক-নির্দেশনায় এবং আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব মোহাম্মদ আবুল হাসিম এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে আখাউড়া থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। বিশেষ অভিযান- আখাউড়া থানা পুলিশের বিশেষ অভিযান পরিচালনাকালে এসআই(নিরস্ত্র) বাবুল মিয়া, এসআই(নিরস্ত্র) আবির আহমেদ, এএসআই(নিরস্ত্র) জহিরুল ইসলাম ও সঙ্গীয় ফোর্স সহ বিজ্ঞ আদালতের জিআর-২০৬/২১, সিজেএম-৫৯৮/২১, জিআর-৩৫৮/২২ ও জিআর-৪৩/২২ এর গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত আসামী মোঃ সাজু মিয়া, পিতা-মোঃ রজমান মিয়া, মাতা-মৃত মাজেদা বেগম, সাং-নয়াদিল(মোগড়া), থানা-আখাউড়া, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে নিজ এলাকা হতে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীকে অদ্যই বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়।

Read More »

বোয়ালখালী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি গ্রেফতার।

চট্টগ্রাম ব্যুরো : চান্দগাঁও থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ আফতাব উদ্দিন এর নেতৃত্বে এসআই আজহারুল ইসালাম, এসআই লুৎফর রহমান,এএসআই সোহেল রানা, এএসআই রাজু আহমেদ, এএসআই শাহ আলম সহ ২-ডিসেম্বর আনুমানিক রাত ১০ টার সময়, চান্দগাঁও থানাধীন, চান্দগাঁও আবাসিক বি-ব্লক ০২নং রোড অভিযান পরিচালনায় করে চান্দগাঁও থানার মামলা নং-২৬, তারিখ-২০/০৯/২০২৪ইং,ধারা-১৪৩/১৪৭/১৪৮/১৪৯/৩২৬/৩০৭/৩০২/ ১০৯/৩৪ পেনাল কোড-১৮৬০ তৎসহ ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক উপাদানবলি আইনের ৩ (ক)এর আসামী নিষিদ্ধ ঘোষিত সংঘঠন চট্টগ্রাম বোয়ালখালী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি-মোহাম্মদ একরামুল হক(২৯), পিতা-এনামুল হক, মাতা-নিলু আকতার, সাং-পূর্ব গোমদন্ডী, ইদ্রিস চেয়ারম্যান বাড়ী,থানা-বোয়ালখালী, জেলা-চট্টগ্রাম, এ পি-এককিলোমিটার, খরমপাড়া, ডিপুটি আবাসিক রোড, সারোয়ার কোম্পানীর ভাড়াটিয়া, থানা-চান্দগাঁও, চট্টগ্রাম’কে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চান্দগাঁও থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ আফতাব উদ্দিন।

Read More »

প্রেসক্লাব নিয়ে ষড়যন্ত্রকারী ফ্যাসিবাদের দোসরদের রেহাই নাই – জাহিদুল করিম কচি

চট্টগ্রাম ব্যুরো : দীর্ঘদিন ধরে অধিকারবঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি।বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে বক্তব্যে জাহিদুল করিম কচি বলেন জেলা প্রশাসক কে প্রধান করে প্রেসক্লাবের কমিটি গঠিত হলেও তা নিয়ে এখনো দালাল ও দলকানা সাংবাদিকেরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত,তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে বেশ কিছু ভূয়া সাংবাদিক সহ সম্পাদক নামধারী ব্যক্তি এদের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকতে হবে। ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে তারই অংশ হিসেবে প্রেসক্লাব সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে,ছাত্রজনতা ও বৈষম্যের শিকার বিপ্লবী সাংবাদিকদের তোপের মুখে দলকানা সাংবাদিকেরা সেসময় প্রেসক্লাব ছেড়ে পালিয়ে গেলেও তাদের প্রেতাত্মারা এখনো সক্রিয়। এসময় তিনি বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের আন্দোলনকারী সাংবাদিকদের উদ্দ্যেশ্যে বলেন, দলকানা সাংবাদিকদের প্রেসক্লাব থেকে বিতাড়িত করে, প্রেসক্লাব সংস্কারে আপনাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।একটি চক্র আপনাদের সাড়ে তিন মাসের আন্দোলন সংগ্রাম কে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে চায়,তারা বৈষম্য শব্দ যুক্ত করে বিভিন্ন সাইনবোর্ড ব্যবহার করে আমাদের আন্দোলনের বিরোধিতা করে, ফ্যাসিস্ট সাংবাদিকদের সহযোগিতা করছে প্রেসক্লাব নিয়ে আন্দোলন করেছে বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের ব্যানারে থাকা অধিকার বঞ্চিত সাংবাদিকেরা সহ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সাংবাদিকেরা। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে ২ ডিসেম্বর আয়োজিত মতবিনিময় সভায় বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের পক্ষ থেকে নবগঠিত প্রেসক্লাবের কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য রাখেন সংগঠনটির নেতৃবৃন্দরা। বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের প্রধান মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আরিয়ান লেনিন এসময় প্রেসক্লাব সংস্কারে যারা বাধা হয়ে দাঁড়াবেন তাদেরকে শক্ত হাতে প্রতিহত করবে বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের আন্দোলনরত সাংবাদিকেরা, এসময় সর্বসম্মতিক্রমে প্রেসক্লাবের সিনিয়র নামধারী তথাকথিত প্রবীণ সাংবাদিকদের যারাই ষড়যন্ত্র করছে তাদের অবাঞ্চিত ঘোষণা করার দাবী জানান। তিনি আরো বলেন যারা অতীতে প্রেসক্লাবকে দলীয় কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করে যোগ্য সাংবাদিকদের প্রেসক্লাবের সদস্যপদ থেকে বঞ্চিত করেছে তাদের চিন্হিত করে অবিলম্বে তাদের সদস্যপদ স্থগিতের দাবী জানান। বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের অন্যতম সমন্বয়ক মোঃ গিয়াসউদ্দিন লিটন বলেন প্রেসক্লাব সংস্কারে ৭ দফা দাবীর এক দফা পূরণ হয়েছে আরো ৬ দফা দাবী পূরণ করতে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সমন্বয়ক শফিকুল ইসলাম বলেন যারাই আন্দোলনের বিরোধিতা করছে চক্রান্ত করছে তারা প্রেসক্লাবের বিতর্কিত কমিটির দোসর,তারা চায় না প্রেসক্লাব সংস্কার হোক। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আমার দেশ পত্রিকার রিপোর্টার মোহাম্মদ আজাদ সোহাগ বলেন অধিকার বঞ্চিত সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে কাজ করছে নবগঠিত প্রেসক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটি। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের সদস্য ফৌজুল আজাদ চৌধুরী,এম এ সবুর,ইমতিয়াজ ফারুকী,সেলিম চৌধুরী,মিজান সমরকন্দী, রাজীব, লায়ন এম এম ইউসুফ,মোবিন, মোঃ ইব্রাহিম,সাদ্দাম হোসেন,আনোয়ার হোছাইন,নাসির উদ্দিন লিটন,মুহাম্মদ ফারহাদ উদ্দিন সোহাগ,রাজু আহমেদ,মো:হেলাল উদ্দিন,রুমেন চৌধুরী,ম: মহিউদ্দিন,ইকবাল হাসান,নাসির উদ্দিন মজুমদার,এনামুল হক রাশেদী,নূর হোসেন,রায়হান,মো: শাহীন,রফিকুল ইসলাম,জিন্নাত আক্তার,মো: রুবেল,হাজেরা তোন নেছা,ইলিয়াছ ইমরুল,সাফায়েত মোর্শেদ,রাকিব,বাবলু বড়ুয়া,জিবি মৌনিয়া,ইকবাল হাসান সহ সংগঠনটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।

Read More »

স্বাধীন বাংলা মাদক বিরোধী কল্যাণ সোসাইটির মাদক বিরোধী সমাবেশ

রিপোর্টার মোঃ সজীব বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী জিয়া সৈনিক দল নারায়ণগঞ্জ জেলার আহবায়ক হাজী মোহাম্মদ জিএম সুমন এর সাথে স্বাধীন বাংলা মাদক বিরোধী কল্যাণ সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যবৃন্দ মাদক নিরসনে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও কৌশল বিনিময় করেন এ সময় সুমন মুন্সী তার বক্তব্য বলেন নারায়ণগঞ্জ জেলাকে মাদক সন্ত্রাস নৈরাজ্য দখলবাজদের হাত থেকে নারায়ণগঞ্জকে কলঙ্কমুক্ত করব ইনশাআল্লাহ। নবগঠিত নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির উদ্যোগে ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় আগামী ৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ইন রোজ শনিবার বিকাল ৩ ঘটিকার সময় নারায়ণগঞ্জ আদর্শ স্কুল মাঠে মাদক বিরোধী জনসচেতনতা সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে উক্ত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান এনডিসি, সভাপতি মোঃ সেলিম নিজামী প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জনাব মোঃ খোরশিদ আলম, ডেপুটি ডিরেক্টর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জিম সুমন ফয়সাল, সভাপতি স্বাধীন বাংলা মাদক বিরোধী কল্যাণ সোসাইটি নারায়ণগঞ্জ। আরো উপস্থিত থাকিবেন বজলুর রহমান সাধারণ সম্পাদক স্বাধীন বাংলা মাদক বিরোধী কল্যাণ সোসাইটি নারায়ণগঞ্জ

Read More »

নারায়ণগঞ্জ কিলিয়ারপুল ডিপিডিসি পূর্ব ও পশ্চিম অফিসে ডাকাতের ঘটনায় পুলিশ পরিদর্শনে আসেন।

এইচ এম আমজাদ হোসেন মোল্লা   ডিপিডিসি এনওসিএস নারায়নগঞ্জ পূর্ব ও পশ্চিম দপ্তরে গত রাতে ডাকাতি ঘটনা ঘটে। এই বিষয়ে সোমবার সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের অফিসার ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন। এই সময় এনও সিএস নারায়ণগঞ্জ( পূর্ব )ডিপিডিসি ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী নাঈম হাসান মাহমুদ , ঘটনার বিবরণ তুলে ধরেন , বয়ান শোনার পর পুলিশ কর্মকর্তা ডিপিডিসি অকাঙ্খিত ঘটনার বিষয় দুঃখ প্রকাশ করেন,ডিপিডিসির কর্মকর্তাদের বলেন আমাদের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবেন,পুলিশ আপনাদের পাশে আছে ।

Read More »

ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ শহীদ দিবস উপলক্ষে ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত।

সিরাজুল ইসলাম। আজ ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় যুব ফোরাম সংগঠনের আয়োজনে ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ শহীদ দিবস উপলক্ষে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয় পৌর মুক্ত মঞ্চে। সভাপতিত্ব করেন মাওলানা মুফতি মোবারক উল্লাহ। মুহতামিম জামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসা ব্রাক্ষণবাড়িয়া। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান সাহেব, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ন মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ডক্টর মাহমুদুর রহমান , বিশেষ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক মুসা আল হাফিজ , প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায় সংখ্যালঘু নই ওনারা আমাদের মতোই বাংলাদেশের নাগরিক আমরা মিলেমিশ যুগ যুগ ধরে চলে আসছি কোন সমস্যা হয়নি, আমরা তাদের পুজোর সময় প্রয়োজনে মন্দির পাহারা দেয়। বিশেষ অতিথি তার বক্তব্যে বলেন ইসকন কে লেলিয়ে দিয়ে আমার দেশকে অশান্ত করার চেষ্টা ব্যার্থ হবে ইনশাআল্লাহ। ছাত্রলীগের মত ইসকনকেও নিষিদ্ধ করতে হবে। প্রধান আলোচক ডঃ মাহমুদুর রহমান। বলেন বর্তমান প্রজন্ম মহান জুলাইয়ে শহীদ হয়ে বাংলাদেশকে প্রকৃত স্বাধীনতা এনে দিয়েছে তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই, তিনি আরো বলেন আমি দেখতে পেয়েছি বিগত প্রায় পাঁচটি বিসিএসের শতকরা ২০ ভাগ হিন্দুরা চাকুরী পেয়েছে। বলতে গেলে হিন্দুরা বাংলাদেশে কমান্টিং পজিশনে আছে । সব বক্তারাই তাদের বক্তব্যে একটা কথা পরিস্কার করে বলেন ইসকনকে অবশ্যই নিষিদ্ধ করতে হবে। পরিচালনায় মাওলানায় মাওলানা জুনায়েদ কাসেমী ও মাওলানা রহমাতুল্লাহ কাসেমী।

Read More »

মুরাদনগরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদকে গণসংবর্ধনা প্রদান।

  আবু ইউছুফ হারুন। কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলাবাসীর পক্ষ থেকে অন্তর্বতীকালীন সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্তনালায় এবং স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্তনালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূইয়াকে গণসংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। শনিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুর ৩ টায় উপজেলার ডিআর হাইস্কুল মাঠে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠান সম্পুর্ন হয়। জুলাই ও আগষ্টের বিপ্লবে নিহত শহীদের রক্তের ঋণ শোধ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এ দেশে আর কোন স্বৈরাচারকে দাঁড়াতে দেওয়া হবেনা। পলাতক সরকার কুমিল্লাকে কটুক্তি করেছে। কুমিল্লার সাথে বৈষম্য করে বিভাগ থেকে বঞ্চিত করেছে। অতি শীঘ্রই কুমিল্লার নামে বিভাগ করা হবে। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মানে তরুণদের বলিষ্ঠ ভূমিকা প্রয়োজন। মুরাদনগর বিগত দিনে উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে রয়েছে। আগামীতে মুরাদনগর উপজেলার শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সড়ক উন্নয়নে কাজ করা হবে। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হবে। এতে শিক্ষার্থীরা শরীর চর্চা করে মননশীল মেধা অর্জন করবে এখন যেই সুযোগটুকু পেয়েছি তার সবটুকু এদেশের মানুষের সেবা করে যাব। সেবা অব্যাহত রাখতে আগামীদিনে আপনাদের পাশে থাকব। মুরাদনগরে পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রণালয় থেকে ২০ টি প্রকল্পের অনুমোদন হয়েছে। অতি দ্রুত কার্যক্রম শুরু হবে বলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ প্রতিশ্রুতি দেয়। উক্ত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মুরাদনগর উপজেলা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন, শিক্ষক সমাজ, বেসরকারি এতিমখানা, মুরাদনগর উপজেলা ছাত্র সমন্বয়ক ও নানা শ্রেনী পেশার মানুষের পক্ষ থেকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়। এতে বক্তব্য রাখেন, উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বাবা মোঃ বিল্লাল হোসেন। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের ভাই কাজী শাহ জুন্নুন বসরি, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ তৌফিক আহম্মেদ মীর, মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহি উদ্দিন অঞ্জন, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নূরুল মোমেন খাঁন, মুরাদনগর উপজেলা জামায়াতের আমির আ ন ম ইলিয়াছ, সাবেক আমির মনসুর মিয়া, উপজেলা হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশের সহ-সাধারণ সম্পাদক মুফতি সাদেকুল ইসলাম, উপজেলার ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের সভাপতি মজিবুল ইসলাম, আরো অনেকে।

Read More »

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী জিয়া সৈনিক দলের মত বিনিময় সভা। নারায়ণগঞ্জ জেলা।

———————————————————— মোঃ খোরশেদ আলম। ——————————- জনাব জি এম সুমন মুন্সি আহ্বায়ক ও শফিকুল ইসলাম সদস্য সচিব শাহাবুদ্দিন সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক মোঃ আলমগীর যুগ্ন আহবায়ক ও আবু নাসের যুগ্ন আহবায়ক আবদুল্লা সোহেল সহ কমিটির সকল সদস্যবৃন্দ। অদ্য মত বিনিময় সভায় সকলের উপস্থিতিতে আহবায়ক জনাব জিএম সুমন মুন্সি তার বক্তৃতায় বলেন আমরা সকলেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলাকে রোল মডেল জেলা হিসেবে আমরা বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে চাই। নারায়ণগঞ্জ জেলা থেকে সন্ত্রাস চাঁদাবাজ দখলবাজ মাধক কেনাবেচা ও সেবনকারী সকল প্রকার নৈরাজ্যে থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলাকে মুক্ত করবো ইনশাল্লাহ। জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র সহযোগী সংগঠন হিসাবে আত্মপ্রকাশকারী এই দলটি জিয়ার সৈনিক দল। প্রধান পৃষ্ঠপোষক সাবেক আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুর রহমান। তারুণ্যের প্রতীক তারেক রহমানের পরামর্শে এ-ই দলটি গঠিত হয়েছে। আজ এই নবগঠিত কমিটির মাধ্যমে তারেক জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করে খুনি হাসিনার দোসরদের প্রতিহত করে শহীদ জিয়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করে যাব ইনশাআল্লাহ। বিগত ১৬ বছরের আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে কমিটি তো দুরের কথা আলচনা সভা সমাবেশ করতে পারি নাই। তাই আজ সময় এসেছে মন খুলে কথা বলার। ৫ ই আগস্টর ছাত্র জনতার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন মাধ্যমে বাকশালী সরকার ফ্যাসিস খুনি হাসিনা দেশ থেকে পলায়নের মাধ্যমে দেশের মানুষ স্বাধীনতার সুঘ্রাণ পেতে চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ মানুষ মুক্ত আকাশের নিচে নিঃশ্বাস ফেলে স্বাধীনভাবে মতো প্রকাশ করতে পারছেন। মত বিনিময় সভায় আরো যারা উপস্থিত ছিলেন মোঃ খোরশেদ আলম মোঃ জুয়েল মিয়া মোঃ বাবুল হোসেন ইঞ্জিনিয়ার আবু সাঈদ মোঃ নোপেল মোসলেউদ্দীন ও মোঃ সজিব সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ গন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Read More »

বাসদ-এর ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের ১০৭তম বার্ষিকীর ডাক

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: এস এম বাদল গণ অভ্যুত্থানের চেতনায় শোষণ-বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় সমাজতন্ত্রের লড়াই বেগবান। বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও রুশ বিপ্লব বার্ষিকী উপলক্ষে সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। শনিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেল ৫টার সময় কুষ্টিয়া পাবলিক লাইব্রেরী মাঠে সভাপতি কমরেড শফিউর রহমান শফি, আহ্বায়ক কুষ্টিয়া জেলা কমিটির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় বক্তব্য রাখেন কমরেড নিখিল দাস, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি। আরো বক্তব্য রাখেন কমরেড প্রকৌশলী শম্পা বসু, সদস্য বাসদ কেন্দ্রীয় কমিটি। কমরেড আশরাফুল ইসলাম, সদস্য সচিব, বাসদ কুষ্টিয়া জেলা কমিটি ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সভায় বক্তারা বলেন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এর ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও মহান সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের ১০৭তম বার্ষিকীর শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। একটি শোষণ-বৈষম্যহীন ও মর্যাদাপূর্ণ সমাজতান্ত্রিক সমাজ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে ১৯৮০ সালের ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এর যাত্রা শুরু হয়েছিল। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সামরিক, বেসামরিক স্বৈরাচার, দেশি-বিদেশি লুণ্ঠন প্রতিরোধ ও শ্রমিক-কৃষক, নারী ও ছাত্রসমাজের দাবি আদায় এবং শোষণ-বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য বাসদ-এর নেতাকর্মীরা আপসহীন লড়াই অব্যাহত রেখেছে। শোষণ থেকে মুক্তির আশায় জনগণ লড়াই করছে বারবার দারিদ্র্য-বৈষম্যের বিরুদ্ধে এই ভূখণ্ডের মানুষের লড়াই দীর্ঘদিনের। ব্রিটিশ তাড়িয়ে পাকিস্তানি শোষণের বিরুদ্ধে মানুষ লড়েছিল মুক্তির আশায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠা করার অঙ্গীকার ছিল। ৩০ লাখ মানুষের জীবনদান, ২ লাখ মা-বোনের লাঞ্চনা, কোটি মানুষের দেশত্যাগ আর মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনবাজি রেখে লড়াইয়ের মাধ্যমে পাকিস্তানি হানাদার আর এদেশীয় সাম্প্রদায়িক শক্তি ও তাদের দোসরদের পরাজিত করে দেশ স্বাধীন হয়েছিল। কিন্তু দেশ স্বাধীন হলেও মানুষের মুক্তি আসেনি। তাই লড়াইও শেষ হয়নি। স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে ১৯৯০ সালের সামরিক শাসন বিরোধী গণ অভ্যুত্থান এবং ২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-শ্রমিক জনতার অভ্যুত্থান মুক্তিযুদ্ধের অপূরিত স্বপ্নকেই আবারও তুলে ধরেছে। জনগণ লড়াই করে আর শোষকশ্রেণি বিজয় ছিনতাই করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি প্রায় উপনিবেশিক শাসক-শোষকদের জনগণ পরাজিত করেছিল কিন্তু সচেতন সংগঠিত নেতৃত্বের অভাবে শোষিতশ্রেণি বিজয় ধরে রাখতে পারে নাই। ক্ষমতায় এসেছে বুর্জোয়াশ্রেণি ও তার সহযোগীরা। এরা দুর্নীতি ও লুটপাট করে দেশের সম্পদ পাচার করেছে, মেগা প্রকল্পের নামে বিদেশি ঋণের জালে দেশকে বেঁধে ফেলেছে, নিবর্তনমূলক কালোআইনে জনগণের কণ্ঠ রুদ্ধ করেছে, ব্যবসায়ী তোষণ করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষের জীবনযন্ত্রণা বাড়িয়েছে, ন্যায্য মজুরি থেকে শ্রমিক এবং ফসলের ন্যায্যমূল্য থেকে কৃষককে বঞ্চিত করেছে। মাদকের নেশায় যুবসমাজকে যেমন আচ্ছন্ন করেছে, তেমনি ক্ষমতায় থাকা ও যাওয়ার স্বার্থে ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে শক্তিশালী করে মানুষের যুক্তিবাদী মনকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালিয়েছে। নির্বাচনকে ভোট ডাকাতি ও টাকার খেলায় পর্যবসিত করেছে আর সংসদকে বানিয়েছে ব্যবসায়ীদের বিনোদন ও ব্যবসার ভাগ বাটোয়ারার প্রতিষ্ঠানে। ব্যক্তি ও দলীয় স্বার্থে সংবিধানকে সংশোধন করে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে সংকুচিত করেছে। এরা শিক্ষা ও চিকিৎসা ব্যবস্থাকে মুনাফার পণ্যে পরিণত করেছে, বেকারত্ব দূর না করে সন্তায় শ্রমিক পাওয়ার ব্যবস্থা চালু রেখেছে। শ্রমিক-কৃষক দেশে সম্পদ তৈরি করে, প্রবাসীরা কষ্ট করে বৈদেশিক মুদ্রা পাঠায় আর শোষকশ্রেণি লুটপাট করে বিদেশে অর্থ পাচার করে। গত ৫২ বছরে বুর্জোয়াদের শাসনে এই লুণ্ঠন তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। শোষণের কারণ পুঁজিবাদ, শোষণের ফলাফল দারিদ্র্য ও বৈষম্য পৃথিবীর সবচেয়ে সস্তা শ্রমিক এই দেশে অথচ দ্রুত গতিতে ধনী হওয়ার তালিকার শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ। সরকারি হিসাবে মাথাপিছু আয় ও জিডিপি বাড়ছে কিন্তু জনগণ দেখে যে তাদের জীবনযাত্রার ব্যয়ও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। ব্যয়বহুল স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল বাড়ছে অথচ সরকারি হাসপাতালে ভিড় করে থাকা সাধারণ মানুষ ন্যূনতম চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না, টাকার অভাবে সন্তানের লেখাপড়া করাতে পারছে না। এই বৈষম্যকে কপাল বলে মনে করার কারণ নেই। বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে শোষণমূলক পুঁজিবাদের পথে দেশ পরিচালনা করার কারণে। মুক্তির পথ সমাজতন্ত্র। আসুন শোষণ মুক্তির লড়াই শক্তিশালী করি সারা পৃথিবীর মানুষ শত শত বছর ধরে লড়ছে বৈষম্যের বিরুদ্ধে। এক শাসকের পরিবর্তে আরেক শাসক এসেছে কিন্তু দুঃখ ও বৈষম্যের অবসান হয় নাই। কার্ল মার্কস দেখিয়েছেন কীভাবে শ্রমজীবীর শ্রমের ফল আত্মসাৎ করে পুঁজিপতিদের সম্পদ বাড়ে। শোষণের যেমন নিয়ম আছে শোষণহীন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠারও তেমনি নিয়ম আছে। সেই নিয়মকে কাজে লাগিয়ে ১৯১৭ সালে লেনিন রাশিয়াতে বিপ্লব করে দুনিয়ার বুকে প্রথম শ্রমিকশ্রেণির রাষ্ট্র তথা সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। তার পর ১৫ বছরের মধ্যেই কমরেড স্তালিন দেখিয়েছিলেন কীভাবে সমাজ থেকে বেকারত্ব, ভিক্ষাবৃত্তি, পতিতাবৃত্তি দূর করা যায়। এই শিক্ষাকে ধারণ করে বিশ্বের দেশে দেশে মানুষ তাই লড়ছে শোষণমুক্তির আশায় সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ আহ্বান জানায় আসুন ‘৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ, ‘৯০ এর গণ অভ্যুত্থান ও ২০২৪ এর গণ অভ্যুত্থানের চেতনাকে ধারণ করে সমাজতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম বিজয়ী করি। এই লড়াইয়ে আপনাদের সমর্থন-সহযোগিতা, অংশগ্রহণ মুক্তির সংগ্রামকে শক্তিশালী করবে।

Read More »