গত (৩১ শে আগস্ট ২০২৪) বিতর্কিত শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিক পত্রিকায় ও অনলাইন সমীকরণ গুলশান বনানীতে হাতবদল ”ময়লার মধু ” একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয় যাহা মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষকে মান ক্ষুন্ন ও সমাজে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য সুনির্দিষ্ট প্রমান ছাড়া অন্য কারো প্ররোচনায় মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে মনগড়া নিউজটি প্রকাশ করা হয় ৷ আমি ও আমরা উক্ত নিউজের প্রতিবাদ জানাই৷
নিউজে উল্লেখ করা হয়েছে গত
৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের পতন হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে গুলশান ও বনানী এলাকার ময়লা–বাণিজ্যে হাতবদল হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতাদের জায়গায় এখন ময়লা-বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন বিএনপির স্থানীয় নেতারা। আগে সেখানে ওয়ার্ডে ময়লা সংগ্রহের কাজ করা ৩৮টি প্রতিষ্ঠানের ৩১টিরই মালিক ছিলেন আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী বিভিন্ন সংগঠনের পদধারী নেতারা বর্তমানে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে ৩৮ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩১ টি প্রতিষ্ঠানের মালিক ছিল আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন নামে সঠিক তথ্য হলো বিগত দিনে যারা ময়লা সংগ্রের কাজে নিয়োজিত ছিল বর্তমানে ওই সব প্রতিষ্ঠান ময়লা সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত আছে ৷সঠিক তথ্য না জেনে স্থানীয় বিএনপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে তথ্য বিহীন সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে ৷ যাহা ভিত্তিহীন ও মিথ্যা৷ রিপোর্টে আরো একটি বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে
গুলশান ও বনানীতে আগে ময়লা সংগ্রহের কাজ করত এমন সাতটি প্রতিষ্ঠানের (ময়লা সংগ্রহে ভ্যান সরবরাহ করা) মালিকের সঙ্গে গত সপ্তাহে কথা বলেছে তবে ভয়ে তাঁদের কেউ নাম–পরিচয় উল্লেখ করে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। শুধু এটুকু বলেছেন, ৫ আগস্টের পর তাঁদের ভ্যানকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে ময়লা সংগ্রহ করতে গেলে বিএনপির ওই নেতারা বাধা দিয়েছেন। তাঁদের ভ্যানগুলোও ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। এসব ভ্যান দিয়েই ময়লা সংগ্রহের কাজ চলছে বিএনপি নেতাদের তত্ত্বাবধানে। ময়লা
সংগ্রেহে কারা বাধা দিয়েছে সঠিকভাবে তাদের নাম পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি ,সাতটি প্রতিষ্ঠানের কোন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করা হয়নি ,বর্তমানে সাতটি প্রতিষ্ঠানের ভ্যান গাড়ি দিয়ে ময়লা সংগ্রহের কাজ চলছে ,কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিকে ময়লার সংগ্রহের কাজে বাদা প্রদান করা হয়নি আওয়ামী লীগ সরকারের সময় যারা ময়লা সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত ছিল বর্তমানে তারাই বহাল আছে ৷অতএব কোন কিছুর সঠিক তথ্য না জেনে আমার এবং আমাদের বিরুদ্ধে অসত্য মিথ্যা নিউজ করাতে আমাদের মান সম্মানের ক্ষতি সাধিত হয়েছে ভবিষ্যতে সঠিক তদন্ত না করে ভিত্তিহীন নিউজ করা হলে আইনের আশ্রয় নেওয়া হবে ৷
আব্দুল আলীম নকী
আব্দুল মমিন
শাহজাহান সরকার
আনোয়ার হোসেন
মোহাম্মদ জলিল
ADVERTISEMENT