সজল আহাম্মদ খান কসবা ( ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
কসবা তারাপুর-কমলাসাগর সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা কসবা সীমান্ত হাটে অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা এবং ভারতের পক্ষে নেতৃত্ব দেন ত্রিপুরা রাজ্যের সিপাহীজলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুব্রত মজুমদার।
জানা যায়, করোনাকালে ২০২০ সালের ১০ মার্চ থেকে হাটের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়া কসবা সীমান্ত হাট অবশেষে চালু করার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে। উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর জুলাই মাসের শেষ দিকে হাটটি চালু হওয়ার বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গৃহীত হবে বলে দুই দেশের নেতারা জানিয়েছেন। এ সময় বাংলাদেশের পক্ষে উপজেলা চেয়ারম্যান ছাইদুর রহমান স্বপন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ শাহরিয়ার মোক্তার, কসবা পৌর মেয়র মো. গোলাম হাক্কানী, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. গোলাম সরওয়ার ও অফিসার ইনচার্জ কসবা থানা মো. রাজু আহম্মেদ উপস্থিত ছিলেন।
কসবা তারাপুর-কমলাসাগর সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা শেষে বক্তব্য রাখেন সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন সুলতানা। এ সভায় ভারতের পক্ষে নেতৃত্ব দেন ত্রিপুরা রাজ্যের সিপাহীজলার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুব্রত মজুমদার ।
প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ভারত-
বাংলাদেশ সীমান্তের ২০৩৯ পিলারের কাছে ব্রা ক্ষণবাড়িয়ার কসবা পৌর এলাকার তারাপুর এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সিপাহিজলা জেলার কমলাসাগর এলাকায় দুই দেশের সমপরিমাণ ১ একর ৫০ শতক জায়গাজুড়ে সীমান্ত হাট বসে। প্রতি রবিবার এ হাটের সাপ্তাহিক দিন। এতে ভারতের ২৫টি এবং বাংলাদেশের ২৫টি দোকান বসত। চলতি মাসের শেষের দিকে কসবা সীমান্ত হাট পুনরায় চালু হতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এডিএম জেসমিন সুলতানা।