
তাহের তারেক,
মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলাধীন ৩ নং বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সেবা দৃশ্যমান রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর সারা বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতায় বিরাজমান পরিস্থিতির তৈরি হয় সে পরিস্থিতিতে সারা বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ থেকে সর্বনিম্ন শ্রেণীর নেতাকর্মীরা পালাতে থাকে তারি ধারাবাহিকতায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে যারা নির্বাচিত হয়েছিলেন তাদের নির্বাচনী এলাকা এবং তাদের দায়িত্ব রত স্থান শূন্য হয় এতে করে ভোগান্তিতে পড়ে যায় জনগণ।
আয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলাদের পালানোর হিরেক চলমান রয়েছে মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলাধীন ৩ নং বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চিত্র ভিন্ন রূপে দেখা যাচ্ছে জনগণের ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান হয়েছিলেন, জনাব মোঃ আমজাদ হোসেন তিনি পরিষদের সেবা দিয়ে মানুষকে সন্তুষ্ট রেখেছেন বলেই সে এখনো তার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারে বহাল রয়েছেন,।
দৌলতপুর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের অন্তর্গত এলাকা জন সাধারন চলা চলের অনুপযোগী তার অন্যতম কারণ হচ্ছে রাস্তা ঘাটের বেহাল দশা তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ৩নং বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদ এ ইউনিয়নের অধিকাংশই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
৩ নং বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আমজাদ হোসেন বলেন আমি আমার নির্বাচনী ইউনিয়ন পরিষদের সেবার মান সচল রাখার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি তিনি আরো বলেন আমি এবং ইউপি সংশ্লিষ্ট সদস্যগণ মিলে এলাকার উন্নয়ন স্বার্থে যেকোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকি।
এলাকার জনগণের জন্য ইউনিয়ন পরিষদের দরজা সব সময় খোলা রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদের সেবা নিতে জনগণ যেন বিভ্রান্তির শিকার না হয় এবং ভোগান্তির শিকার না হয় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যদ প্রশাসনিক কর্মকর্তা উদ্যোক্তা গ্রাম পুলিশ সহ সকলকেই কঠোরভাবে নির্দেশনা দেয়া রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদের যেকোনো সেবা নিতে আশা মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় ইউনিয়ন পরিষদের সেবা দিতে আমরা বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশের প্রত্যেকটা ইউনিয়ন পরিষদে দেখা যাচ্ছে জন্ম নিবন্ধন এর ভোগান্তির একটা অন্যতম কারণ এ বিষয়ে চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আমজাদ হোসেন বলেন আমার ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম নিবন্ধন এর ব্যাপারে কোনরকম ভোগান্তি হয় না যথাযথ কাগজ প্রদান করিলে তিন কার্য দিবসের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন হস্তান্তর করা হয়।