কামাল উদ্দিন– সুবর্ণচর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ফখরুল ইসলামের ভুল ইনজেকশন প্রয়োগের ফলে চর ওয়াপদা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের হাবিগঞ্জ সমাজের এক ছাগল পালন কারি খামারীর ৮ ছাগল ৩০ মিনিটের মধ্যেই মারা যায়।
অসহায় খামারির আর্তনাদ। খামারের বাকি ছাগলগুলো সারাক্ষণ শুয়ে আছে উঠে দাঁড়াতে পারছে না এবং কিছু খাচ্ছে না,এখান থেকেকিছু ছাগল মরার আশঙ্কা রয়েছে,অসহায় খামারি জানান তার খামারে প্রায় ৫০ থেকে ৫৫ টি ছাগল রয়েছে। কোন ছাগলের কোনপ্রকারের কোন সমস্যা ছাড়াই। খায়রুল ইসলাম একটি ছাগলকে ৩টি করে ইনজেকশন পুশ করেন।
ছাগলের খামারের মালিক আরো বলেন যে, আমি প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকে আমার ছাগলকে ইনজেকশন দিতে নিষেধ করি এরপরেওইঞ্জেকশন দেয়। ছাগলের খামারি পরিবারটি একটি অসহায় পরিবার হঠাৎ করে আটটি ছাগল মারা যাওয়াই শোক সইতে না পেরেখামারি এবং তার ওয়াইফ অজ্ঞান হয়ে যায়। এতে ছাগল খামারির ওয়াইফ নোয়াখালী জেনারেল হসপিটালে ভর্তি রয়েছেন। ছাগলখামারের মালিক তার আটটি ছাগলের ন্যায্য মূল্য দাবি করেন। তারা একটি গরিব পরিবার ছাগলের খামার করে সীমিত আয়ে জীবনযাপন করছেন তারা।