খান নাজমুল হুসাইন, সাতক্ষীরা প্রতিনিধিঃ
” পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ”এই স্লোগানকে সামনে রেখে বর্তমান বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অর্জনে সাতক্ষীরা জেলার একজন মানবিক ও চৌকস পুলিশের ওসি মহিদুল ইসলাম সুনামের সাথে প্রতিনিয়ত আইনি সেবা অব্যাহত রেখেছেন। বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে ভারত সীমান্ত এলাকায় অবস্থিত সাতক্ষীরা। আর এই সাতক্ষীরা সদরে বাংলাদেশের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর হলো ভোমরা। এ উপজেলার ভোমরা স্থলবন্দরসহ ১৪ টি ইউনিয়ন ১টি পৌরসভা নিয়েই সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশ আইনি সেবা দিয়ে যাচ্ছে। এখানে বর্তমান সাতক্ষীরা সদর থানার ইনচার্জ মোঃ মহিদুল ইসলামের যোগদানের পর থেকে চোরাকারবারি, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, ডাকাতি, চুরি ছিনতাই আর মরন নেশা, মাদক দমনে যেমন কঠোর আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করেন, তেমনি সুবিচার পাইয়ে দেওয়ার জন্যও তেমন মানবিক একজন মানুষ।
এখানে বলছি একজন সৎ, নীতিবান পুলিশ অফিসার এর কথা, একজন নেতা যেমন তার কর্মীদের অনুপ্রেরণা দিয়ে নেতৃত্ব প্রদান করে সংগঠনকে এনে দেয় সফলতা, এগিয়ে নিয়ে যায় তার গন্তব্যের চুড়ায়, একজন কোচ যেভাবে খেলার মাঠে তার আত্মবিশ্বাসের সাথে একটা স্তর তৈরি করে তার শিষ্যের কাছ থেকে সেরাটুকু বের করে নিয়ে আসে ঠিক তেমন ভাবেই পুলিশ অফিসার মহিদুল ইসলাম তার অফিসারদের আত্মবিশ্বাসীর স্তর তৈরি করে কাজ করিয়ে নেন এবং বুঝে নেন ষোল আনা।
শত বিপদ ও প্রতিকূলতার মধ্যে যিনি বট গাছের ন্যায় আগলে রাখেন তার অধীনস্থ পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের।তিনি আর কেউ নন,তিনি হচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর গর্ব কিংবদন্তী, সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি মোঃ মহিদুল ইসলাম। সাতক্ষীরা সদর থানায় গত ১২-০৬-২৩ ইং সালে যোগদানের পরে অত্র থানার সর্বস্থানে এনে দিয়েছেন পরিবর্তনের হাওয়া, কাজের গতিশীলতা, সফলতা সবকিছুর পেছনে এই মানুষটার অংশ গ্রহণ।নাগরিক সেবা ও জন-নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিনিয়ত তার নির্দেশে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে তার অধিনস্ত পুলিশ সদস্যরা। চোর ছিনতাইকারী, ডাকাত ও অবৈধ দখলদারদের কবলে পড়ে অনেকেই অনেক কিছু হারিয়ে ফেলেন, অনেকের মোবাইল ফোন চুরি হয়,থানায় জিডি করার পর থেকেই দ্রুত গতিতে তদন্তের তাগিদ দেন দায়ীত্বে থাকা কর্মকর্তাকে। ওসি মহিদুল ইসলাম যোগদানের পর থেকে, চোরাকারবারি, মাদকসহ একাধিক অপরাধীর মুখোশ উন্মোচন করেছেন। তিনি ইতিমধ্যে একজন নিষ্ঠাবান অফিসার হিসাবে সাধারণ মানুষের কাছে মানবিক পুলিশ অফিসার নামে বিশেষ স্থান অর্জন করেছেন। অসংখ্য নিদর্শন তৈরি করে তিনি তার অধীনস্থ অফিসারদের নিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন এলাকায় শান্তির ফোয়ারা। অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাওয়া এই অফিসার এখন সাতক্ষীরার মানুষের কাছে একজন মানবিক এবং চৌকস পুলিশ অফিসার হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন।তিনি একজন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর গর্বিত কর্মকর্তা। কর্মদক্ষতা, বিচক্ষণতা ও চৌকস এই পুলিশ কর্মকর্তার নাম এখন সবার মুখে,মুখে।এছাড়াও তিনি দিন-রাত পরিশ্রম করে বিপদগ্রস্ত মানুষকে আইনি সেবা প্রদান করা সহ অপরাধ দমনে অসীম সাহসী ভূমিকা অব্যাহত রেখেছেন। অত্র এলাকার সকল শ্রেণির মানুষের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে তিনি নিজেই কথা বলে তাৎক্ষাণিক আইনি সেবা প্রদান করেন। এ থানায় কোন প্রভাবশালী ব্যক্তি পুলিশকে ব্যবহার করতে পারেনা।ওসি মহিদুল ইসলাম এ থানায় যোগদানের পর থেকে আইন শৃঙ্খলার ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। তার কাছে এ পর্যন্ত কোন অপরাধী পার পায়নি। পুলিশের রুটিন অনুযায়ী সাহসী এ পুলিশ অফিসার দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন দেশ এবং জাতীর কল্যাণের জন্য।তিনি একজন সৎ, নি:স্বার্থ, নির্লোভ, সহজ-সরল, মানবিক পরিচ্ছন্ন ও রুচিশীল অফিসার হিসেবে সাতক্ষীরা সদর বাসীর সত্যিই নজর কেড়েছেন।