“সংবাদ মাধ্যমে যাচাই-বাছাই না করে নিয়োগের ক্ষেত্রে অনির্ণয়কর পদ্ধতির দুর্নীতি”
সংবাদ মাধ্যমে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া অবলম্বন না করা সাধারণত দোষপূর্ণ পরিণাম সৃষ্টি করে এবং সাংবাদিকদের বিশ্বস্ততা ও কর্ম ক্ষমতার ন্যায্যতা দমন করে। তাই, সংবাদ মাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলির উচিত দায়িত্ব হলো যাচাইপত্র প্রকাশ করে নিয়োগের পূর্বে সাংবাদিকদের যোগ্যতা, দক্ষতা এবং পেশাদারিতা যাচাই করা এবং একটি সঠিক নির্বাচন নিশ্চিত করা।
যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার অভাব এবং সংবাদিকদের কর্তব্যবিমূঢ়তা পরিণতির ফলে সংবাদ মাধ্যমের বিশ্বস্ততা এবং মানসিক সুরক্ষা বজায় রাখা একটি বৃহত্তর সমস্যা হয়ে ওঠে। সংবাদ মাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলির কার্যক্রমে প্রতিষ্ঠিত একটি নিয়মিত যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া উপস্থাপন করা উচিত। এটা নির্ভরযোগ্য ও নির্ভূল নিয়োগ পদ্ধতি সম্পন্ন করতে সাহায্য করবে এবং পাঠকদের সংবাদিকদের বিশ্বস্ততা ও পেশাদারিতায় আত্মবিশ্বাস জন্মায়।
এর সাথে সম্পর্কিতভাবে পাঠকদের প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করা, ত্রুটি এবং দূর্নীতির প্রতিবেদন প্রয়োগের অংশ হওয়াও সংবাদ মাধ্যমের জীবনমূল্য এবং দেওয়ানিগুলোর নীতি হতে পারে। পাঠকরা এই মাধ্যমে তাদের আপত্তি ও মন্দের বিষয়ে আপনারা জানাতে পারেন এবং তাদের মতামতগুলোর সাথে যুক্ত হতে পারেন। এটি সাংবাদিকদের কর্মক্ষমতা এবং বিশ্বস্ততার মানসিক সুরক্ষা বজায় রাখার সুযোগ প্রদান করবে এবং সাংবাদিকদের আত্মনির্ভরশীলতা ও জবাবদিহিতা উন্নতি করবে।
সংবাদিকদের নিয়োগে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া বাদ দেওয়ার কুফল অনেকগুলো থাকে। যাচাইপত্রগুলোর অভাবে নির্ভুল নিয়োগ পদ্ধতি সম্পন্ন হলে প্রথমেই পথভ্রষ্টতার সম্ভাবনা বেশি হয়ে ওঠে। এছাড়াও, সঠিকভাবে যাচাই না করা সংবাদ কর্মীদের সম্পর্কে সহিংসতা, দুর্নীতি এবং অবাধ্যতা প্রতীক হতে পারে। এটি সংবাদ মাধ্যমের নির্ভূলতা এবং নিরাপত্তা কমে নেয় এবং জনসাধারণের বিশ্বাস উচ্চতায় কমে যায়।
তাই, সংবাদ মাধ্যমের সামরিক উন্নতি ও পেশাদারিতার ক্ষেত্রে নিয়মিত যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া প্রয়োজন। সংবাদ মাধ্যমগুলির ব্যবস্থাপনা ও প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে সহায়তা করে পদে প্রার্থীদের সনাক্ত করা, যাতে নিরাপত্তা ও বিশ্বস্ততা বজায় রাখা যায়। এছাড়াও, সম্পাদকীয় প্যানেলের দায়িত্ব হলো যাচাইপত্রের মাধ্যমে সম্পাদকীয় প্রক্রিয়ার বাংগান ধরে রাখা। তাদের উদ্দেশ্য হলো উপসম্পাদনা প্রক্রিয়ায় ভুল এবং ত্রুটিপূর্ণ তথ্য সংশোধন করে তার সঠিকতা ও যথাযথতা নিশ্চিত করা। এই পদক্ষেপ সংবাদিকদের কর্তব্যবিমূঢ়তা দমন করে এবং সংবাদ মাধ্যমের পেশাদারিতা, বিশ্বস্ততা এবং মানসিক সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
সংবাদ মাধ্যমগুলির উচিত নিয়মিত যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করে তারা নিজেদের কর্মীদের যথাযথ যোগ্যতা এবং দক্ষতা নিশ্চিত করে। এটি সাংবাদিকদের বিশ্বস্ততা ও পেশাদারিতা উন্নতি করে এবং সংবাদ মাধ্যমের মানসিক সুরক্ষা নিশ্চিত করে। যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সঠিকভাবে পরিচালিত হলে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিষ্ঠা ও কর্মক্ষমতা উন্নত হয় এবং পাঠকদের বিশ্বাস ও সমর্থন অর্জন করে।
লেখা মোঃ হাসান আলী