শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের আক্রান্ত হওয়ার কারণ ও প্রতিকার:

শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের আক্রান্ত হওয়ার কারণ ও প্রতিকার:

প্রস্তাবনা: ডেঙ্গু জ্বর পৃথিবীর সবচেয়ে প্রচলিত সার্জিক্যাল সংক্রমণের একটি ঝুঁকি। বিশেষভাবে শিশুদের ক্ষেত্রে ডেঙ্গু জ্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য মুদ্দা, যা অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে এবং বৃদ্ধির মধ্যে বিশেষ ধরনের মসলিন প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।
বিষয়বস্তু: ১. ডেঙ্গু জ্বরের কারণ ২. শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ৩. ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিকার ৪. প্রয়োজনে করণীয়
বিষয় ১: ডেঙ্গু জ্বরের কারণ ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাসের (DENV) উদ্ভিদ হতে পারে, যা একটি ইউএসবি এইচ-1, ইউএসবি এইচ-2, ইউএসবি এইচ-3 এবং ইউএসবি এইচ-4 এর মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে। এই ভাইরাস মশার দ্বারা ছড়িয়ে পড়ে এবং ডেঙ্গু মশা (Aedes aegypti) এবং ডেঙ্গু মশা (Aedes albopictus) এর মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে। ডেঙ্গু মশা মুখ্যভাবে পানিপাথরে বাস করে এবং মানুষের বিচরণের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়।
বিষয় ২: শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের সাধারণ লক্ষণ নিম্নলিখিত হতে পারে:

জ্বর: ডেঙ্গু জ্বরের মূল লক্ষণ হলো অতিরিক্ত জ্বর বা তাপমাত্রা।

শরীরের ব্যথা: মাংশপেশি বা হাড়ে ব্যথা অনুভব হতে পারে।

স্বাস্থ্য অবস্থা ধীর হওয়া: শিশু অনুমান করে যে, তাদের স্বাস্থ্য ধীরে ধীরে খারাপ হচ্ছে।

মুখের পাতলা বা পীতলে রঙ: শিশুর চেহারায় মুখের পাতলা বা পীতলে রঙের দাগ দেখা যাতে পারে।

নেত্র বা চোখের ফাকা: প্রতিষ্ঠিত ডেঙ্গু জ্বরের কারণে, শিশুর চোখের ফাকা বা পাতলা পানি প্রকাশ করতে পারে।

খোঁচের নাক: ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত শিশুরা খোঁচের নাক থেকে যাতে বেলুনের মতো বদবুদ বা শ্বাস নেয় তা দেখা যাতে পারে।

হাড়ে বা স্কিনে উত্তেজনা: ডেঙ্গু জ্বরের কারণে, শিশুর হাড় বা ত্বকে ব্যথা বা উত্তেজনা অনুভব করতে পারে।

বিষয় ৩: ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিকার শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিকার নিম্নলিখিত মডেল পর্যাপ্ত অবসর দেওয়া উচিত:
১. পর্যাপ্ত বিশ্রাম: আক্রান্ত শিশুর জন্য প্রয়োজনে বিশেষভাবে পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং ঘুম প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ। ২. পর্যাপ্ত পানি প্রদান করা: শিশুরা অতিরিক্ত পানি পান করতে হবে যাতে তাদের দেহ সুস্থ এবং হাইড্রেটেড থাকে। ৩. পর্যাপ্ত খাবার: আক্রান্ত শিশুদের জন্য পর্যাপ্ত খাবার প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে তাদের শরীরের বল ও প্রোটিনের স্তর বৃদ্ধি হতে পারে। ৪. পানির সঠিক ব্যবহার: শিশুদের জন্য পানির সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে পরামর্শ দিতে হবে এবং তাদের প্রয়োজন অনুসারে শীতল সৌন্দর্য বা জলোচ্ছ্বাসের উপায় শেখানো গুরুত্বপূর্ণ। ৫. বাসনে পানির সংগ্রহ: আক্রান্ত শিশুদের আশেপাশের পানির সংগ্রহ বন্ধ রাখা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে মশার বেতন বৃদ্ধি থাকে না এবং পরিবেশ সুস্থ থাকে। ৬. সচেতন মাছের কার্যক্রম: ডেঙ্গু মশার বৃদ্ধির বৃদ্ধির কারণে সম্প্রদায়ের সদস্যরা প্রয়োজনে মাছের বৃদ্ধি করার সাথে সাথে মশা নষ্ট করতে পারে। ৭. প্রয়োজনে চিকিৎসা: যদি শিশুর ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ সম্পর্কে ভালোভাবে বিশ্লেষণ করার পর, সেই ক্ষেত্রে তাকে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।

বিষয় ৪: প্রয়োজনে করণীয় ১. ডেঙ্গু জ্বরের আক্রান্ত এলাকায় প্রতিষ্ঠিত মসলিন বা মসলিন পরিষ্কার বৃদ্ধি করার চেষ্টা করুন। ২. ডেঙ্গু মশার গন্ধযুক্ত মসলিন দ্বারা নষ্ট করা এলাকায় ডেঙ্গু মশার বৃদ্ধি রোধ করার চেষ্টা করুন। ৩. শিশুদের শরীরের ব্যথা এবং অস্বস্থ অনুভব হলে, তা নজরিয়ে নিতে এবং যত্ন নেওয়া উচিত যাতে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করা যায়। ৪. আক্রান্ত শিশুদের পাসে বা প্রায়ে পানির সংগ্রহ বন্ধ রাখুন যাতে মশার বেতন রোধ করা যায়।

সংক্ষেপে: ডেঙ্গু জ্বর একটি ভাইরাসের কারণে ঘটে এবং আক্রান্ত শিশুদের জন্য বিশেষ সতর্কতা প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্ঠিত মসলিন ও মশার গন্ধযুক্ত মসলিন পরিষ্কার বৃদ্ধি করা, প্রয়োজনে চিকিৎসা এবং সঠিক পরিচর্যা প্রদান করা আক্রান্ত শিশুদের সুস্থ রাখার কী মূল প্রতিকার। আপনি ও আপনার পরিবারের সুরক্ষার জন্য এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় সঠিক ধারাবাহিক সংবেদনশীলতা সরবরাহের জন্য এই উপসম্পাদক তৈরি করা হয়েছে।

লেখা মোঃ হাসান আলী