লামায় উন্নয়ন কাজগুলোতে ছিলো বেসামাল দূর্ণীতি। প্রতিটি কাজ প্রাপ্তি বাস্তবায়নে ছিলো দলীয় করণ। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন, এলজিইডি, শিক্ষা প্রকৌশল বিভাগের কাজে ছিলো প্রকাশ্য অনিয়ম-দুর্ণীতি। গনমানুষের উন্নয়নগুলো দূর্ণীতির দুঃশাসনে গ্রাস করে নিয়েছিলো। জেলা থেকে কতিপয় সিন্ডিকেটদ্বারা নিয়ন্ত্রন করতো শত শত কোটি টাকার কাজ। উপজাতিদের নামে দু’একটি লাইসেন্স ব্যবহার করে ছাত্রলীগের কিছু পাতি নেতা কাজগুলো বাস্তবায়নের নামে ইচ্ছে মতন দুর্ণীতি করেছে। এসব অনিয়ম দুর্ণীতির খবর নিতে গেলে গনমাধ্যম কর্মীদের উপর নেমে আসতো চরম লাঞ্ছনা। তাদের কাছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের টেকনিকেল পার্সন (প্রকৌশল বিভাগের) লোকেরাও জিম্মি থাকতো। লামায় দু’বছর আগে হওয়া এরকম অনেক উন্নয়ন কাজের শরীরের ক্ষতবিক্ষত চিহ্ন বলে দিবে, কাজের গুণগত মান কত খারাপ ছিলো। অবস্থা দৃষ্টে মনে হয় গন মানুষের উন্নয়নের আদলে আত্মীয় ও দলীয় কতিপয় মানুষদেরকে মোটাতাজা করণ ছিলো আওয়ামীদের মূখ্য উদ্দেশ্য।
চলবে—–