মোঃ রিপন হাওলাদার:
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)’র একজন সৎ, নিষ্ঠাবান ও মিষ্টভাষী কর্মচঞ্চল অথরাইজড অফিসার হিসেবে যিনি কাজ করে চলেছেন তার কর্ম প্রশংসা না করলেই নয়।মহাখালী রাজউক আঞ্চলিক কার্যালয় জোন-৪/১ এর অথরাইজড অফিসার প্রকৌশলী মোঃ ইমরুল হাসান।তাঁর পেশাগত জীবনে সততা এবং নিষ্ঠায় সেবা প্রত্যাশীদের কাছে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করছেন।জনগণের প্রতি তাঁর দায়িত্ববোধ এবং সেবামূলক মনোভাব রাজউকের কার্যক্রমে নতুন এক মাত্রা যোগ করেছে।
এই অথরাইজড অফিসার দায়িত্ব পালন করছেন অত্যন্ত হাস্যোজ্জ্বল মুখে,যা তাঁকে সহকর্মী ও সাধারণ মানুষের কাছে আরও প্রিয় করে তুলেছে।সেবা প্রার্থীদের সঙ্গে সৌজন্যপূর্ণ ব্যবহার,কৌতুকপূর্ণ আলোচনা এবং আন্তরিক সহযোগিতা তাঁর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।তিনি কাজকে কেবল দায়িত্ব হিসেবে নয়,বরং একটি সেবা হিসেবেই দেখেন।
তার দায়িত্বাধীন রাজউকের যে কোনও জটিল প্রকল্পের অনুমোদন প্রক্রিয়া কিংবা পরিকল্পনা প্রণয়ন,সবক্ষেত্রেই তাঁর সঠিক এবং সুসংগঠিত নেতৃত্ব সহায়ক ভূমিকা পালন করে।জনগণের সাথে খোলামেলা আলোচনা, তথ্য আদান-প্রদান এবং যেকোনো ধরনের সমস্যার সমাধানে সদা সতর্ক থাকা তাঁর পেশাগত জীবনের মূল লক্ষ্য।
তিনি দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকেই জোন-এলাকায় আমুল পরিবর্তন আনার চেষ্টা করছেন।রাজউকের সকল বিধি বিধান প্রতিপালনে ভবন মালিকদের উদ্ভূদ্ধ করণে নিরলস ভাবে কাজ করছেন।নিয়মিত পরিদর্শনের মাধ্যমে বিধি ভঙ্গের প্রবণতা থেকে ইমারত মালিকদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছেন।তার এমন কার্যক্রমের ফলে ভবন মালিকগণ ইমারত আইন মানতে অনেকটাই আগ্রহী হয়ে উঠছেন।তার অধীনস্থ পরিদর্শকগণও সঠিক দিকনির্দেশনা পেয়ে তাদের কাজের প্রতি দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছেন।যারফলে তার এলাকায় আইন ভঙ্গের হাড় অনেকটা কমে এসেছে।তাঁর সততা এবং দক্ষতার কারণে রাজউকের অভ্যন্তরীণ কাজের পরিবেশ উন্নত হচ্ছে,এবং জনগণের কাছে রাজউক সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে।তাঁর এই অবদান শুধু রাজউকই নয়,পুরো নগর উন্নয়নে অনন্য ভূমিকা রাখছে।