
মুরাদনগর উপজেলার ছাত্রলীগের হেভিওয়েট সভাপতি প্রার্থী কামরুল হাসান নেহাল ও সম্পাদক শাহরিয়ার হোসেন অপু
কুমিল্লা রিপোর্টার
কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলার ছাত্রলীগের হেভিওয়েট সভাপতি প্রার্থী কামরুল হাসান নেহাল ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী শাহরিয়ার হোসেন অপু। মুরাদনগরের সাধারণ জনগণের মুখে এই দুইজন ব্যক্তির নাম শোনা যাচ্ছে। নেহাল ও অপু যদি মুরাদনগর উপজেলা ছাত্রলীগের অভিভাবক হয়ে আসে তাহলে মুরাদনগর ছাত্র বৃন্দ সুশাসন পাবে।
কুমিল্লা ৩ মুরাদনগর আসুনের মাননীয় সংসদ সদস্য জননন্দিত নেতা আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম সরকার ও মুরাদনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যাকে মুরাদনগর উপজেলা প্রত্যেকটা ইউনিনের জনগণ আইডল হিসেবে মনে করেন ডক্টর আহসানুল আলম সরকার কিশোর এই দুইজন ব্যক্তির বিশ্বস্ত হাতিয়ার ও ভ্যানগার্ড।
শাহরিয়ার হোসেন অপু বলেন শিক্ষা, শান্তি ও প্রগতির পতাকাবাহী সংগঠন, জাতির মুক্তির স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া, জীবন ও যৌবনের উত্তাপে শুদ্ধ সংগঠন, সোনার বাংলা বিনির্মাণের কর্মী গড়ার পাঠশালা বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।বিদ্যার সঙ্গে বিনয়, শিক্ষার সঙ্গে দীক্ষা, কর্মের সঙ্গে নিষ্ঠা, জীবনের সঙ্গে দেশপ্রেম এবং মানবীয় গুণাবলির সংমিশ্রণ ঘটিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ অতিক্রম করেছে পথচলার ৭৬ বছর। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি সময়ের দাবিতেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সময়ের প্রয়োজন মেটাতেই এগিয়ে চলা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের। জন্মের প্রথম লগ্ন থেকেই ভাষার অধিকার, শিক্ষার অধিকার, বাঙালির স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠা, দুঃশাসনের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান, সর্বোপরি স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের ছয় দশকের সবচেয়ে সফল সাহসী সারথি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তার দীর্ঘ রাজনৈতিক পরিক্রমায় ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৫৪’র প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয়, ৫৮’র আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র ৬ দফার পক্ষে গণ অংশগ্রহণের মাধ্যমে মুক্তির সনদ হিসেবে এই দাবিকে প্রতিষ্ঠা করে। এরপর ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে কারাগার থেকে মুক্ত করে আনা, ৭০’র নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ জয়লাভ এবং ৭১’র মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে পরাধীন বাংলায় লাল সবুজের পতাকার বিজয় ছিনিয়ে আনতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।