আবু ইউছুফ হারুন।
কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলাবাসীর পক্ষ থেকে অন্তর্বতীকালীন সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্তনালায় এবং স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্তনালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূইয়াকে গণসংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
শনিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুর ৩ টায় উপজেলার ডিআর হাইস্কুল মাঠে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠান সম্পুর্ন হয়।
জুলাই ও আগষ্টের বিপ্লবে নিহত শহীদের রক্তের ঋণ শোধ করতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এ দেশে আর কোন স্বৈরাচারকে দাঁড়াতে দেওয়া হবেনা। পলাতক সরকার কুমিল্লাকে কটুক্তি করেছে। কুমিল্লার সাথে বৈষম্য করে বিভাগ থেকে বঞ্চিত করেছে। অতি শীঘ্রই কুমিল্লার নামে বিভাগ করা হবে। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মানে তরুণদের বলিষ্ঠ ভূমিকা প্রয়োজন। মুরাদনগর বিগত দিনে উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে রয়েছে। আগামীতে মুরাদনগর উপজেলার শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সড়ক উন্নয়নে কাজ করা হবে।
প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হবে। এতে শিক্ষার্থীরা শরীর চর্চা করে মননশীল মেধা অর্জন করবে
এখন যেই সুযোগটুকু পেয়েছি তার সবটুকু এদেশের মানুষের সেবা করে যাব। সেবা অব্যাহত রাখতে আগামীদিনে আপনাদের পাশে থাকব।
মুরাদনগরে পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রণালয় থেকে ২০ টি প্রকল্পের অনুমোদন হয়েছে। অতি দ্রুত কার্যক্রম শুরু হবে বলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ প্রতিশ্রুতি দেয়।
উক্ত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে মুরাদনগর উপজেলা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন, শিক্ষক সমাজ, বেসরকারি এতিমখানা, মুরাদনগর উপজেলা ছাত্র সমন্বয়ক ও নানা শ্রেনী পেশার মানুষের পক্ষ থেকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়।
এতে বক্তব্য রাখেন,
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বাবা মোঃ বিল্লাল হোসেন।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের ভাই কাজী শাহ জুন্নুন বসরি, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ তৌফিক আহম্মেদ মীর, মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহি উদ্দিন অঞ্জন, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নূরুল মোমেন খাঁন, মুরাদনগর উপজেলা জামায়াতের আমির আ ন ম ইলিয়াছ, সাবেক আমির মনসুর মিয়া, উপজেলা হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশের সহ-সাধারণ সম্পাদক মুফতি সাদেকুল ইসলাম, উপজেলার ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের সভাপতি মজিবুল ইসলাম, আরো অনেকে।