দেলোয়ার
গত (১১ই নভেম্বর ২০২৪) বিতর্কিত , অনিবন্ধিত অনলাইন পোটল সমীকরণ “”সরকার পরিবর্তনের পর কড়াইলের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ বিএনপির হাতে”” একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয় যাহা মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষকে মান ক্ষুন্ন ও সমাজে ঘৃণা ছড়ানোর জন্য সুনির্দিষ্ট প্রমান ছাড়া অন্য কারো প্ররোচনায় মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে মনগড়া নিউজটি প্রকাশ করা হয় ৷ আমি ও আমরা উক্ত নিউজের প্রতিবাদ জানাই৷
নিউজে উল্লেখ করা হয়েছে
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাজধানীর বনানীর কড়াইল বস্তিতে চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ হাত বদল হয়েছে। আগে আওয়ামী লীগের সিন্ডিকেট বস্তি নিয়ন্ত্রণ করত। এখন বস্তির নিয়ন্ত্রণ বিএনপির হাতে। শুধু এখানে বস্তি থেকে চাঁদা আদায়ই নয়, অবৈধ ভাবে গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ এর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছে ওই সিন্ডিকেট। তার সঙ্গে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের নামে মামলা দেওয়ার হুমকি দিয়ে তাদের পরিবারের কাছ থেকে চাঁদা দাবি করছে।
অভিযোগ উঠেছে, কড়াইল বস্তিতে বিএনপি নেতা নজরুল, রুহুল ও মোখলেস ছাত্রলীগের এক কর্মীর ছেলের বাবার কাছ থেকে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছে।
নজরুল কড়াইল বস্তির জামাই বাজার ইউনিট বিএনপির সভাপতি। রুহুল, মোখলেস মূল দলের।
বস্তি বাসীর সাথে কথা বলে তথ্য পাওয়া যায়, নজরুলরা বস্তির গ্যাসের লাইন, লালচানের বিদ্যুৎ লাইন দখল নিয়েছে। মোখলেস দখল করেছে রাজিবের বিদ্যুৎ ও ডিস-ইন্টারনেটের লাইন। এখান থেকে মাসে কিছু টাকা রাজিবকে দিবে। তাদের এগুলো না দিলে পুলিশের হুমকি-ধামকি দেয়। এবং মামলার ভয় দেখাচ্ছে।
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে নজরুলের নেতৃত্বে করাইলে গ্যাস বিদ্যুৎ দখল করে নিয়েছে কিন্তু বস্তিবাসী কারো নাম উল্লেখ করা হয়নি, দখল বাণিজ্যে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে তারা সকলেই বিএনপির নিবেদিত কর্মী ও নির্যাতিত, বিগত সরকারের আমলে মিথ্যা মামলায় জর্জরিত৷
অতএব কোন কিছুর সঠিক তথ্য না জেনে আমার এবং আমাদের বিরুদ্ধে অসত্য মিথ্যা নিউজ করাতে আমাদের মান সম্মানের ক্ষতি সাধিত হয়েছে ভবিষ্যতে সঠিক তদন্ত না করে ভিত্তিহীন নিউজ করা হলে আইনের আশ্রয় নেওয়া হবে ৷ উল্লেখ্য গত ২০-১১-২০২৪ ইং তারিখ বনানী থানায় উক্ত বিষয় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে
নিবেদকঃ
সাহজাহান, নজরুল, মোকলেছ, রুহুল ,বিপ্লব, বাবুল, খাইরুল ,সাঈদ, নাঈম, গং