প্রথম পাতা যাবে ময়মনসিংহ জেলা ফুলবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির ফারুক গ্রুপের কান্ড!গণ ধোলাই খেল আহ্বায়ক।
ময়মনসিংহ থেকে নিজস্ব সংবাদ দাতাঃ
মোঃ আমিরুল ইসলাম হীরাঃ
ময়মনসিংহ জেলা ফুলবাড়িয়া উপজেলা বিএরনপির আহবায়ক ফারুক গ্রুপের কান্ড!গণ ধোলাই খেল উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মোঃ শফিকুল ইসলাম।
বুধবার বিকেলে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার কুশমাইল ইউনিয়নে সুনারো বাড়ির মোড়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি করতে গেলে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাতাহাতি হয়।বুধবার এক দফা আন্দোলনের ঢাকায় মিটিং ছিল।
জানা যায়,স্বেচ্ছাসেবক দলের একটি গ্রুপ মিটিং করতে নিষেধ করে। আজকে আমাদের ঢাকায় একদফার সমাবেশ দেখি ঐদিকে সবাই তাকিয়ে আছে। যুবদল কেন্দ্রীয় সংসদের প্রচার সম্পাদক ও উপজেলা বি এন পির সদস্য জননেতা আব্দুল করিম সরকার নেতৃত্বে ৪ টি আলম এশিয়া গাড়ি বহরে করে ঢাকা একদফা সমাবেশে যোগদান করেন।এই ফাঁকে ১/১১ সরকারের আস্তা বাজন ঐসময় সময় কার প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল পিডিপির নেতা বর্তমান উপজেলা বিএনপির আহবায়ক আকতারুল আলম ফারুক তার গ্রুপের লোকজন মিটিং করে।উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক শফিকুল ইসলাম ইউনিয়ন কমিটি করতে যায় কমিটি করতে নিষেধ করতে গেলে কথা কাটি হয়।এক পর্যায়ে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম শফিক কে গায়ের পাঞ্জাবি ছিড়ে গণ ধোলায়ের মতো ঘটনা ঘটে। তাকে এলাকার সাধারণ জনগণ
উদ্ধার করে।ইউনিয়ন কমিটি পন্ডু হয়ে যায়।
আরও জানাযায় যে, স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে গত ২২/২/২০২২ ইং তারিখের ফুলবাড়িয়া উপজেলা কমিটি অনুমোদন দেয়।প্রায় ১ বছর ৬ মাসের মাঝে কোন কমিটি না করায় ব্যর্থ বলে বিবেচিত হয়। এই উপজেলা কমিটি মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় তৈরি করে এবং ফটোসেশান এর মাধ্যমে কমিটি কাজ শুরু করে।একপর্যায়ে একটি গ্রুপ ফটোসেশান কমিটি করতে বাধা দিলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
বুধবার (১২ জুলাই) নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ কে সাথে নিয়ে স্বেচছাসেবক দলের আহ্বায়ক কে লাঞ্ছিত করে।
এই হলো উপজেলা বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কান্ড। ফুলবাড়িয়া উপজেলা বিএনপিকে ধংস করার জন্য এক শফিকুল ইসলাম ই যথেষ্ট।
উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক শফিকুল ইসলাম মিটিং এ নেতাকর্মীদের সাথে অসৎ আচরণ করায় বিক্ষুব্ধ নেতারা পাঞ্জাবি ছিড়ে গণধোলাই দিল।
এ-সময় উপস্থিত স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন আহবায়ক জাকির হোসেন রিপন সহ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আহ্বায়ককে লাঞ্ছিত করার বিষয়টি সদস্য সচিব কুদরত ই কামাল উজ্জ্বল বলেন,
বিকেলে উপজেলা কুশমাইল শুনারো বাড়ি মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
বিএনপির নেতা আক্ষেপ করে বলেন,আমরা তাকিয়ে আছি ঢাকার দিকে এই ফাঁকে কৌশলে তারা গোপনে মিটিং করে।
উপজেলা বি এন পির আহবায়ক আকতারুল আলম ফারুকের আস্থাভাজন লোক উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক শফিকুল ইসলাম।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা বলেন,আমরা বিষয় টি শুনেছি এবং গণধোলাইয়ের ঘটনার বিষয়টি শুনেছি।কেন্দ্রীয় কমিটিকে অবগত করেছি। অতি তাড়াতাড়ি এ বিষয়টি নিষ্পত্তি হবে।এবিষয়টি উপজেলা বি এন পির আহবায়ক আকতারুল আলম ফারুক দায়ি কেন অযোগ্য দেরকে কেন নেতৃত্বে আনে।
উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক বিগত দিনে তার বিভিন্ন অপকর্ম মাদক কেনা বেচার সাথে জড়িত থাকার বিষয় টি পৌর সদরের গৌরীপুর তার এলাকার একাধিক লোকজন বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।মাদক হাতে ছবি দেয়া হলো বিষয় টি জানার জন্য?
আমিরুল ইসলাম হীরা
ময়মনসিংহ।
