এসএম রুবেল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৌরসভার একটি সড়ক জোরপূর্বক দখল করে বাড়ি ও সিড়িঘর নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার হুজরাপুর পোড়াবাগ হিপুর গলি ব্যবহার করে চলাচল করা স্থানীয় বাসিন্দারা। এনিয়ে পৌর মেয়র বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন হুজরাপুর পোড়াবাগ এলাকার বাসিন্দারা।
জানা যায়,স্থানীয় বাসিন্দাদের ৩২ জন সাক্ষরিত অভিযোগে রাস্তা পুনরুদ্ধারের দাবি জানানো হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বরাবর করা অভিযোগে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সুপারিশ করেছেন প্যানেল মেয়র-৩ মোসা. নাজনীন ফাতেমা।
স্থানীয় বাসিন্দা,জনপ্রতিনিধি ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,হিপুর গলি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে যাতায়াত করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভাধীন ০২ নম্বর ওয়ার্ডের হুজরাপুর জোড়মঠ পোড়াবাগ মহল্লার বাসিন্দারা। কিন্তু কিছুদিন আগে হুজরাপুর পোড়াবাগ মহল্লার মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে মো.কামরুল হোসেন গলিটি বন্ধ করে সিড়ি ঘর নির্মাণ করেন। যাতে জনসাধারণের চলাচলের পথ রোধ করে নির্মাণ কাজ করেছেন তিনি।
স্থানীয় বাসিন্দা মো.রফিকুল ইসলাম বলেন,রাস্তা বন্ধ করার পরে এলাকাবাসী বাধা দিলে
তারা জানায়,একটি মামলায় পৌরসভা হেরে যাওয়ার পর সড়কের জায়গাটি তাদের। অথচ তার জমির পরিমাণ ৭ শতক হলেও আনরেজিষ্টার্ড দলিল মূলে আরও ২ শতক দাবী করেন। এলাকার
জনসাধারণের জোর দাবী রাস্তা এবং গলি পথ মাপজোগ করে জনস্বার্থে রাস্তাটি চলাচলের উপযোগী করার।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল কাদের জানান,দখলকারী কামরুল হোসেনের বাবা আব্দুল মান্নানের জমির দাগ নং ১০১৩ এবং জমির ৭ শতকের তিনি ক্রয়সূত্রে মালিক। কিন্তু আরও একটি দলিল দেখান, যা আনরেজিষ্টার্ড। আরও ২ শতক জমি দাবী করে মোট জমির পরিমাণ ৯ শতক দেখান। যা সম্পূর্ণ জাল দলিল। তারই প্রেক্ষিতে পৌরসভার জায়গা দখল করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে বিবাদী করে জেলা প্রশাসক,অতিরিক্ত
জেলা প্রশাসক (রাজস্ব),সহকারী ভূমি কমিশনার (ভূমি),স্থানীয় বাসিন্দা লাল মোহাম্মদ খানকে মামলা দায়ের করেন আব্দুল মান্নান।
তিনি আরও জানান,এই মামলায় আব্দুল মান্নান হেরে যান। পরবর্তীতে আব্দুল মান্নান চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর জজ আদালতে ১৪১/২০১১ টি.এ আপীল দায়ের করেন। আদালত পূর্বের রায় বহাল রেখে মামলাটি খারিজ করে দেন,সেখানেও তিনি হেরে যান। অতএব,জনসাধারণের জোর দাবী রাস্তাটি তদন্ত করে এবং মাপযোগ করে গলির রাস্তাটি চলাচলের উপযোগী করে দিতে হবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার প্যানেল মেয়র-৩ মোসা.নাজনীন ফাতেমা জানান,মেয়র বরাবর অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।পৌরসভার রাস্তা দখল করে সিড়িঘর নির্মাণ,জনদুর্ভোগে প্রতিবেশীরা
এসএম রুবেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃচাঁপাইনবাবগঞ্জে পৌরসভার একটি সড়ক জোরপূর্বক দখল করে বাড়ি ও সিড়িঘর নির্মাণ করার অভিযোগ উঠেছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার হুজরাপুর পোড়াবাগ হিপুর গলি ব্যবহার করে চলাচল করা স্থানীয় বাসিন্দারা। এনিয়ে পৌর মেয়র বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন হুজরাপুর পোড়াবাগ এলাকার বাসিন্দারা। জানা যায়,স্থানীয় বাসিন্দাদের ৩২ জন সাক্ষরিত অভিযোগে রাস্তা পুনরুদ্ধারের দাবি জানানো হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বরাবর করা অভিযোগে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সুপারিশ করেছেন প্যানেল মেয়র-৩ মোসা. নাজনীন ফাতেমা। স্থানীয় বাসিন্দা,জনপ্রতিনিধি ও অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,হিপুর গলি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে যাতায়াত করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভাধীন ০২ নম্বর ওয়ার্ডের হুজরাপুর জোড়মঠ পোড়াবাগ মহল্লার বাসিন্দারা। কিন্তু কিছুদিন আগে হুজরাপুর পোড়াবাগ মহল্লার মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে মো.কামরুল হোসেন গলিটি বন্ধ করে সিড়ি ঘর নির্মাণ করেন। যাতে জনসাধারণের চলাচলের পথ রোধ করে নির্মাণ কাজ করেছেন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দা মো.রফিকুল ইসলাম বলেন,রাস্তা বন্ধ করার পরে এলাকাবাসী বাধা দিলে তারা জানায়,একটি মামলায় পৌরসভা হেরে যাওয়ার পর সড়কের জায়গাটি তাদের। অথচ তার জমির পরিমাণ ৭ শতক হলেও আনরেজিষ্টার্ড দলিল মূলে আরও ২ শতক দাবী করেন। এলাকার জনসাধারণের জোর দাবী রাস্তা এবং গলি পথ মাপজোগ করে জনস্বার্থে রাস্তাটি চলাচলের উপযোগী করার।স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল কাদের জানান,দখলকারী কামরুল হোসেনের বাবা আব্দুল মান্নানের জমির দাগ নং ১০১৩ এবং জমির ৭ শতকের তিনি ক্রয়সূত্রে মালিক। কিন্তু আরও একটি দলিল দেখান, যা আনরেজিষ্টার্ড। আরও ২ শতক জমি দাবী করে মোট জমির পরিমাণ ৯ শতক দেখান। যা সম্পূর্ণ জাল দলিল। তারই প্রেক্ষিতে পৌরসভার জায়গা দখল করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে বিবাদী করে জেলা প্রশাসক,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব),সহকারী ভূমি কমিশনার (ভূমি),স্থানীয় বাসিন্দা লাল মোহাম্মদ খানকে মামলা দায়ের করেন আব্দুল মান্নান। তিনি আরও জানান,এই মামলায় আব্দুল মান্নান হেরে যান। পরবর্তীতে আব্দুল মান্নান চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর জজ আদালতে ১৪১/২০১১ টি.এ আপীল দায়ের করেন। আদালত পূর্বের রায় বহাল রেখে মামলাটি খারিজ করে দেন,সেখানেও তিনি হেরে যান। অতএব,জনসাধারণের জোর দাবী রাস্তাটি তদন্ত করে এবং মাপযোগ করে গলির রাস্তাটি চলাচলের উপযোগী করে দিতে হবে। চাঁ
পাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার প্যানেল মেয়র-৩ মোসা.নাজনীন ফাতেমা জানান,মেয়র বরাবর অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।