মোঃ রিপন হাওলাদার কবি বলতেন আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। কুসুমকুমারী দাশের লেখা।কবিতাটি মনে পড়ে গেল।বাস্তবে এমনই চিত্র ফুটে উঠেছে আমাদের বাঞ্ছারামপুরের।ভাগ্যবান আলোচিত সেই ছেলেটি নাম রফিক শিকদার।ছাত্ররাজনীতির অহংকার ও ছাত্রদলের বৃহত্তর কুমিল্লার গর্ব।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ও সাবেক কারানির্যাতিত ছাত্রনেতা, বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতা এডভোকেট রফিক সিকদার।তিনি বি -বাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার একজন সম্ভ্রান্ত সিকদার পরিবারের সন্তান। গ্রামবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় রফিক সিকদার ছাত্র রাজনীতি থেকে এখন জাতীয় রাজনীতিতে পদার্পণ করেছেন।এটা তার কর্মফল,ছাত্ররাজনীতির অতীত কিছু চিত্র এবং সামাজিক কর্মকান্ডের উল্লেখযোগ্য কিছু দিক নিয়ে বাঞ্ছারামপুর ফাউন্ডেশনের সম্পাদনায়। ২০০৫ সালে একটি পুস্তিকা প্রকাশিত হয়।যাহা পত্র পত্রিকায় সংবাদপত্রে প্রকাশ হয়েছিলো। সেখান থেকেই, সামান্য কিছু তুলে ধরা হলো এই পরিসরে, রফিক সিকদার এর রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবন একেবারে কুসুমাস্তীর্ণ নয় । নানান ঘাত- প্রতিঘাত মোকাবেলা করেই, তিন দশক পেরিয়ে আজ তিনি অত্যন্ত সুনামের সাথে এবং নিজস্ব স্বকীয়তা বজায় রেখেই আন্দোলন ও সংগ্রামে ছুটে চলেছেন দূর্বার গতিতে সারা দেশে । শুধুমাত্র বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় তাকে সীমাবদ্ধ করে রাখা ঠিক হবেনা । ইতিমধ্যেই তার পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা সবার মুখে মুখে । নিশ্চয় একদিন তার সুনাম ও খ্যাতি ছড়িয়ে পড়বে… বাংলাদেশের আনাচে – কানাচে,, সেই আস্থা ও বিশ্বাস এই ত্যাগী ও আদর্শবান নেতার প্রতি আমাদের আছে এবং থাকবে। বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় দলীয় সংকীর্ণতায় ঠেলে না দিয়ে,, কারোর প্রতিহিংসার চাঁদরে ঢেকে না রেখে।মুক্ত বিহঙ্গের মত তাকে ডানা মেলে উড়তে দেই শান্তির বারতা নিয়ে। প্রদীপের আলোর মত জ্বলে জ্বলে আলোকিত করতে দেই সবখানে । এটাই আমাদের স্বপ্ন ও সম্ভাবনার কথা। তবে কথায় আছে,, কাউকে শত্রু বানাতে চাইলে।সমাজ ও দেশে ভালো ও বেশী কাজ করলেই যথেষ্ট । তাই বলে কি সবাই থেমে যাবে? তথাকথিত শত্রু, ভীরু কাপুরুষ আর সমালোচকদের ভয়ে… আমাদের দেশের এই তরুন প্রজন্ম ঘরে বসে থাকবে? না! তাহতে পারেনা । তা হতে দেয়া যায়না । দেশ ও সমাজের ন্যায়, কল্যান, সত্য, সুন্দর, এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের কাজ করতেই হবে । যত বাধা, পরিহাস বা প্রতিরোধ আসুক না কেন ! যার যার সাধ্য অনুযায়ী এগিয়ে আসা,,আমাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক দায়িত্ব।দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্নেহভাজন রফিক শিকদার। নব্বই দশকের ছাত্রনেতা মরহুম শাজাহান হাওলাদার সুজন ও ছাত্রনেতা রফিক সিকদার এর মত বর্নাঢ্য ছাত্ররাজনীতির এই মেধাবী নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা আগামীদিনেও গড়ে উঠুক । শিল্প, সাহিত্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি, প্রশাসন ,কৃষি, বানিজ্য ও অর্থনীতিতে যেমনিভাবে বাঞ্ছারামপুর এগিয়ে আছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটেও আমাদের মেধাবী তরুন প্রজন্ম অতীতের মতো আগামীদিনেও ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালনে সঠিক স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা। সরে/আর/এইচ ADVERTISEMENT