
মোজাহের ইসলাম নাঈম:
চট্টগ্রাম কোতোয়ালি থানাধীন টাইগারপাস সিআরবি পাকা রাস্তার উপর, সিআরবি পুলিশ ফাঁড়ির অধীনে গত ২৫ শে মার্চ ২০২৪ তারিখ সকাল আনুমানিক ১১ টার সময়নুরুদ্দিন আশরাফী এক ব্যক্তি থেকে তার সাথে থাকা মালামাল জোর পূর্বক ছিনিয়া নিয়ে যাই বলে একটি মামলা দায়ের করেছেন কোতোয়ালি থানায় ২৮ শে মার্চ ২০২৪ আনুমানিক দুপুর ০১টা১৫ ঘটিকার সময়
এই মামলায় থাকা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম গণমাধ্যম কর্মীদেরকে বলেন ওই মামলায় আমাকে জড়ানো সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন কোন প্রমাণ ছাড়াই আমাকে তারা গ্রেফতার করেছে আমি ছিনতাই এর ঘটনার ব্যাপারে কিছুই জানিনা, আমি ২৫-০৩-২০২৪ আমার ব্যবসায়িক পার্টনার মোশারফ ও লেবার চারজন স-হ বারোআওয়ালিয়া বি,এস,আর,এম, ভিতরে টিন কিনার জন্য সারাদিন অবস্থান করি। যাহা সিসিটিভি ফুটেছে রেকর্ড রয়েছে, তাহলে ২৫/৩/২০২৪ তারিখ আমি ছিনতাই এর কাজে কিভাবে থাকবো, তারা আমাকে কোর্ট বিল্ডিং এলাকা থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে ৭ লক্ষ টাকা দাবি করে, পরবর্তীতে আমার আম্মার কাছ থেকে ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা আদায় করেন,যাহার টাকা লেনদেনের ভয়েস রেকর্ড রয়েছে,এতে প্রমাণ হয় ওরা ঘুষখোর পুলিশ অফিসার এবং চাঁদাবাজ পুলিশ উনাদের মত কিছু পুলিশের কারণে পুরো পুলিশ ডিপার্টমেন্টের মান সম্মান ক্ষণ্য হয় আমি এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের জন্য এবং আমার টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য ও দোষীদের শাস্তির জন্য
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা – স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকা,
সিনিয়র সচিব- জননিরাপত্তা বিভাগ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকা,
আইজিপি ‘ইস মনিটরিং সেল পুলিশ হেডকোয়ার্টার ঢাকা,
চট্টগ্রাম পুলিশ কমিশনার,
উনাদের কাছে অভিযোগ করেছি যাতে উল্লেখ রয়েছে,
**তারা হলেন **
১। এসআই মেহেদী হাসান
পরিচিত নং- ৮৯২০২২৬২৫১,
২। এসআই মোশারফ হোসাইন
পরিচিত নং-৯৪২০২২৬৫৮৭,
৩। এসআই মিজানুর রহমান
পরিচিত নং-৯৫২০২২৬৪২৬,
৪। এসআই মনিরুল আলম খোরশেদ পরিচিত নং-৯৩২০২২৬৩৮১,
৫। এএসআই রনেশ বড়য়া।
এ বিষয় নিয়ে ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর আলমের মা বলেন আমাকে ভয় ভীতি দেখিয়ে আমার দুই ছেলেকে মামলা দিবে বলে ধাপে ধাপে ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা আদায় করেন,এবং কি আমার ছোট ছেলে আলমগীরকে থানায় নিয়ে গেলে তারা আমার ছোট ছেলেকেও কাপ লাগিয়ে বলেন ও জড়িত ছিল আমাকে একের পর এক ভয়ভীতি দিতে থাকেন মানসিকভাবে চাপ সৃষ্টি করেন বলেন ০৭ লক্ষ টাকা নিয়ে আসেন,আমি অবশেষে
স্বর্ণের চেইন বিক্রি করে কয়েকজন থেকে ধার নিয়ে ২ লক্ষ ২০ হাজার টাকা দিয়ে দিই,যা কয়েকটি একটি রেকর্ড আমার হাতে রয়েছে টাকা নেওয়ার।
এই বিষয় নিয়ে ০৪ পুলিশ সদস্যের সাথে ঘটনা সত্যতা জানতে চাইলে তারা এক এক জন এক এক রকম ভাবে বিষয়টি তাদের মতো সাজিয়ে অভিযোগটি অস্বীকার করে
এই বিষয় নিয়ে পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় থেকে বলেন আমরা অভিযোগ পাওয়ার পর উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ ) এর কার্যালয় ফাটিয়ে দিয়েছি তারা ব্যবস্থা নিবে।
দক্ষিণ উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ লিয়াকত আলী খান সাংবাদিক কে বলেন
আমি অভিযোগ পেয়েছি আমাকে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে দিন,আমরা আমাদের সামর্থ্যের মধ্যে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে বিষয়টি তদন্ত করে তাদের ব্যবস্থা নিব।