
চট্টগ্রাম ব্যুরো:
চট্টগ্রাম এডিটর ক্লাবের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। আপনাদের সংগঠনে আমাকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মনোনিত ও সংবর্ধিত করায় আমি অবিভুত হয়েছি। চট্টগ্রামে প্রথম এডিটর কাউন্সিলের সভা হয় সিরাজদ্দৌল্লাহ রোডে আমার বাসায়। এরপর ২য় সভা হয় দৈনিক আজাদী অফিসে । আজ শুক্রবার (২৩ আগস্ট) বিকালে নগরীর জিওসি মোড়ের একটি হোটেলে সংবর্ধিত অতিথির ভাষনদানকালে বিশ্ব বরণ্য সাংবাদিক বিশ্ব প্রেস কাউন্সিলের নির্বাহী পরিষদের সাবেক সদস্য ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সাবেক সদস্য মাঈনুদ্দিন কাদেরী শওকত উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ও চট্টগ্রাম প্রতিদিনের সম্পাদক আয়ান শর্মা।
তিনি বলেন, প্রফেসর খালেদ, কেজি মোস্তাফা, আবদুল্লা- আল -সাগীর, মঈনুল আলম, নুর সাইদ চৌধুরী, বিএ আজাদ ইসলামাবাদী,মইনুল আহসান ছিদ্দিকি, আফজল মতিন সিদ্দিকি ও মোসলেম খান। এরা এই এডিটরস কাউন্সিল গঠনে প্রশংসনীয় ভুমিকা রেখেছিলেন । দৈনিক আজাদীর সম্পাদক খালেদ সাহেবকে সভাপতি ও আমাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয় ।
তিনি আরো বলেন, সংগঠন করা আমাদের মৌলিক অধিকার। আমরাও এই দেশের নাগরিক এবং পেশাগত সাংবাদিক/সম্পাদক। সংবিধানের ৩৮ তম অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সকলের সংগঠন করার অধিকার রাখেন। সম্পাদকেরা প্রেস ক্লাবের সদস্য হবার প্রথম যোগ্য ব্যাক্তি। এডিটরসরা সদস্য হবার ক্ষেত্রে সবসময় অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত।
এডিটরস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হকের সঞ্চালনায়
সভায় অন্যন্যাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-কমার্শিয়াল টাইমস পত্রিকার সম্পাদক সুজিত কুমার দাশ, পূর্ব বাংলা পত্রিকার সম্পাদক এম. আলী হোসেন।
আলোচনায় অংশ নেন দৈনিক আলোকিত চট্টগ্রাম ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক চৌধুরী হাছান মাহমুদ আকবরী, দি ক্রাইম পত্রিকার সম্পাদক আশীষ চন্দ্র নন্দী, ইজতিহাদ পত্রিকার সম্পাদক জসীম উদ্দিন ও পার্বত্য বাণী পত্রিকার সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম বাতেন ও দৈনিক বায়েজিদ পত্রিকার সম্পাদক হাবিবুর রহমান।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।