রাইসুল ইসলাম রাজু,দশমিনা (পটুয়াখালী):
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় শেষ মুহুর্তে জমে উঠেছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা। প্রার্থীরা জয় নিশ্চিত করার প্রত্যাশায় ভোটারদের দ্বারে দ্বারে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন।
বিগত সময়ের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের প্রতিচ্ছবি ও ক্লিন ইমেজ ব্যক্তিত্বের গুণাবলীর সমন্বয়ে বর্তমানে অন্যান্য প্রার্থী থেকে জনপ্রিয়তায় মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে এ উপজেলায় আগামী ২১মে মঙ্গলবার ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
এ উপজেলায় ৮ জন চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও ভোটারদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার ‘টেলিফোন’ প্রতীকে।
সরজমিনে দেখা যায়, জয়ের লক্ষ্যে তার কর্মী সমর্থকদের নিয়ে প্রতিনিয়ত গণসংযোগ, উঠান বৈঠক, পাড়া-মহল্লায় হেঁটে হেঁটে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করে ব্যস্ত সময় পার করছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার। তিনি ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামী রাজনৈতির সঙ্গে সম্পৃক্ত।
বিভিন্ন সূত্র মতে, ধারণা করা হচ্ছে অন্য প্রার্থী থেকে অনেক সুপরিচিত এবং মানবিক বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে তাদের থেকে অনেক এগিয়ে আছেন মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার।
উপজেলার সাধারণ ভোটাররা বলছেন, মো. ইকবাল হোসেন ভাই মেধাবী, পরিশ্রমী ও পরোপকারী একজন মানবিক মানুষ। সে আমাদের সুখে দুঃখে পাশে থাকে। আমরা তাকে ভোট দেবো। তিনি বিগত দিনগুলোতে নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করে আমাদের আস্থার জায়গায় স্থান করে নিয়েছেন। ভোটাররা আরও জানান, ‘আমাদের মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার ভাইকে আগামী ২১মে ‘টেলিফোন’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমরা সেটা প্রমাণ করে দিবো।’
এবিষয়ে দশমিনা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার বলেন, ‘আমার প্রিয় উপজেলাবাসীর ভালোবাসা ও প্রেরণায় আমি দশমিনা উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছি। আমি আশা করি দল-মত নির্বিশেষে উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ আমাকে আমার নির্বাচনী প্রতীক ‘টেলিফোন’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে জয় যুক্ত করবে এবং উপজেলাবাসীর সেবা করার সুযোগ দিবে।