মোজাহের ইসলাম নাঈম –নোয়াখালী আব্দুল মান্নান হুজুর ও আলমিন হুজুর দুজনেই মাদ্রাসায় পড়ুবা ছাত্র ছিলেন।দীর্ঘদিন যাবৎ জ্বীনের মাধ্যমে মানুষের মনের ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা পূরণ করা হয়।বাচ্চা না হওয়া বন্ধ্যাত্বা নারীদের জ্বীনের মাধ্যমে বাচ্চা দেয়া হয়।প্রবাস গামীদের ভিসার জন্য তদবির করা হয়।যাদুটোনা বান টোনা,যে সকল প্রবাসীদের কফিল ভিসা বাতিল করে দিয়েছে তাদের ভিসা পুনরুদ্ধারেৱ তদবির করা হয়।হোমিওপ্যাথিক, আয়ুর্বেদিক এর মাধ্যমে সকল রোগের চিকিৎসা দেয়া হয় বলে অভিযুক্তরা বলেন।
সদর উপজেলায়ৱ সদর থানার আব্দুল মান্নান হুজুর(খোনার) ৭ নং ধর্মপুর ইউনিয়ন ৭ নং ওয়ার্ড গ্রাম শুল্লোকিয়া নোয়াখালী আলামিন হুজুর। এলাকার আসেপাশের অভিযোগ,আব্দুল মান্নান হুজুর ও আল আমিন হুজুর দুজনেই মাদ্রাসায় পড়ুবা ছাত্র বিদায় হতাশাগ্রস্ত মানুষদের থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
এ বিষয়ে জোড়া প্রতারক আব্দুল মান্নান ও আল আমিন হুজুরের কাছে ঘটনা সত্যতা যাচাইর জন্য সাংবাদিকতা পরিচয় গোপন করে, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। সাংবাদিকদের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা দাবি করেন।এখন নগদে দশ হাজার টাকা দিতে হবে, বাকি টাকা তেল পড়া, পানি পড়া, তাবিজ নেয়ার সময় ১০ হাজার পরিশোধ করতে হবে।কাজ শতভাগ গ্যারান্টি যুক্ত।শারীরিক সমস্যার জন্য হোমিওপেথ্যিক আয়ুর্বেদিক সকল ওষুধ প্রয়োগ করা হয়।
জোড় প্রতারক সাংবাদিক পরিচয় বুঝতে পেরে কেটে পড়ার চেষ্ঠা করেন।সাংবাদিকদের ম্যানেজ করার জন্য কথিত কিছু সাংবাদিক দিয়ে চেষ্ঠা করা হয়।
এলাকার কিছু মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়,এই দুই প্রতারকে হাত থেকে সাধারণ মানুষ কে বাচাঁর আকুতি অনেক আগে থেকে, তাইএলাকার লোকজন বলেন আইনের মাধ্যমে দুইজনের শাস্তি নিশ্চিত করা হাউক।